[প্রথম যৌবনের কবিতা]
সে দিনের সে সিঙ্গাড়া, যা তুমি আমাকে দিয়েছিলে
আর বানরের মত পুরোটা আমি একা খেলাম।
তার সমস্ত শরীর জুড়ে কামিনীর মত গন্ধ ছিল
কি যে স্বাদ ছিল মাংসে। সিন্ধু অববাহীকার সেই
হরপ্পা মহেঞ্জদারো নগরীর মত তার রূপ,
রাজপ্রাসাদের মত পরিচ্ছন্ন পরিপাটি বেশ।
আল্পনা আঁকা কপাট যেন তার সারা বুক
ল্যাম্পপোষ্টের আলোয় ঝকমকে করে ছিল মুখ!
পীচ ঢালা পথ ঘেসে ফুটপাতে শুয়ে থাকা কিছু –
হাড্ডিসার কীটেদের চোখে এই সিঙ্গাড়ার ছবি
ওরা হাত পেতে ছিল কি যে হিংস্রতায়- করুণায়
আঙ্গুল দেখিয়ে আমি পুরোটা একা একা খেলাম।
মুহূর্তেই হরিণের মত তারুণ্য করি অর্জন,
আমার নির্বান হয়। যৌবন করে ওঠে গর্জন!
মন্তব্য করুন