কবিতার জন্য কিছুই করিনি আমি,
নিজের সন্তান হিসেবে পরিচয় দিইনি কখনো,
দিইনি কারণ বাল্যকালে লেখা কবিতাগুলো অপরিপক্ক হওয়াই ওগুলো কাউকে দেখাই না, পাঠ করে শুনাই না
অথচ আমার প্রথম সন্তানের প্রতি কি মায়া আমার!
কোনো বাবা তার দুর্বল সন্তানকে অস্বীকার করতে পারে!
কবিতা আমি ভালোবাসি, ঠিক যতটুকু ভালোবাসলে অন্য কারো প্রতি অবিচার করা লাগে না। যেহেতু ভালোবাসা মাপামাপি করা যায় না তাই মাঝেমধ্যে একটু বেশিও হয়ে যায়। একজন কবির জন্য এতটুকু ছাড় সমাজ স্বীকৃত।
তবে কবিতা আমার জন্য অনেক কিছুই করে। আমাকে আনন্দ দেয়, পরিচিতি দেয়; মাঝে মাঝে সম্মানও দেয়। বড় কবিদের নাকি সম্মনীও দেয়।
যাই হোক, কবিতাকে সময় আর ভালোবাসা ছাড়া কিছুই দিইনি আমি।
২৭/০৯/২২
মন্তব্য করুন