স্মৃতির পাখিরা আজ খসে পড়া দেয়ালের রঙ
কালের গেলাসে তবু টলকায় স্বপ্ন শরাব…
কবিতাক্রম
পুতুল খেলার গল্প
কয়েক টুকরো আমি
নাফের বুকে হয়তো কিছু ফানুস ভাসে
বনসাই
দয়া করে সাঁতারটা ভুলে যান
আশার শিশুরা তবু
ঝিলামের শিশুগুলো
আজকাল কিরকম
আমি শুধু অশ্রুভেজা চোখে
তারা আর ঘুমাতেই যায় না কখনো!!
লাশেরাও কথা কয়
আমাদের কথাগুলো আমাদের নয়
ডুবে যাই শুধু
যে আগুন জ্বালাও তুমি
কাশ্মীর জেগে আছে তবুও
সেই চোখে ওরা তবু মানুষ দেখে না
আমার এখন প্রেম হয়েছে লাশের সঙ্গে
হঠাৎ করে আটকে গেলো পা দুটো
তবু এই মানুষেরা
নংদনু বালো না
মৃত্যুপথযাত্রী জীবন
ক্ষণজন্মা
ইনকিলাব
নায়ক এবার মঞ্চে প্রবেশ করো
ভালোই হতো রাতের মতো
অবাক লাগে
তুমি আসলে সেদিন আমজনতার মঞ্চে
ডাইনে-বামে
তাকিয়ে ছিলে মৃত্যু শীতল চোখে
দেখা
স্বপ্নকে সত্য করে তুলতেই
বন্দুকের স্বাধীনতা
জনাব, আপনি বিশ্রাম করুন
তবু পরাজয় মানিনি এখনো
শেষমেশ সকলেই
আমাকে বিভক্ত করে
না, আমি শোকাহত নই
ঘৃণার কবিতা
মেলেনা জবাব
আত্মসমালোচনা
ভাবনার ভুল
অথচ মিললো না
কারাগার বলতেই
রক্ত-গোলাব
মানুষ
আদতে সবাই এই
কফ
ভালোবাসি, বাসি না
দৃশ্যপটে ছিলেন তিনি এক জনাব কুকুর
আমাদের আজকাল
এ কেমন অন্ধকারে
আয়নায় নিজেকে দেখে না
পিপাশা এখন
দায়
বিবেক বিক্রি হতে দেখে